সোমবার, ০২ Jun ২০২৫, ১১:১৪ পূর্বাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল
পিত্তপাথর নিরাময়ে চিকিৎসা

পিত্তপাথর নিরাময়ে চিকিৎসা

গলব্লাডারের বাংলা পিত্তাশয় বা পিত্তথলি। এটি নাশপাতির আকৃতির ফাঁপা অঙ্গ, যা যকৃতের ডানখ-ের নিম্নাংশে অবস্থান করে। এটি দৈর্ঘ্য প্রায় ৭-১০ সেন্টিমিটার ও প্রস্থ ৩ সেন্টিমিটার। খাদ্য পরিপাকে ব্যবহারের জন্য একবারে প্রায় ৩০-৫০ মিলিমিটার পিত্তরস ধারণ করে রাখে। পিত্তথলিতে পাথর জমা হওয়ার নাম পিত্তপাথরী। এতে নাভিপ্রদেশে ভীষণ ব্যথা-বেদনার সৃষ্টি করে। রোগটি হওয়ার কারণ হলো- শারীরিক নিয়মানুসারে পিত্তকোষ থেকে সঞ্চিত পিত্তরস পিত্তনালি দিয়ে ক্রমে ক্ষুদ্রান্তের প্রথমাংশ বা ডিউডেনামের মধ্যে প্রবাহিত হয়।

খাবারের দোষে বা পিত্তকোষ অথবা পিত্তনালির প্রদাহজনিত কারণে এ পিত্তপ্রবাহ বিঘিœত হতে পারে। এ কারণে পিত্তরস জমাট বেঁধে ক্রমে পিত্তপাথরী দেখা দেয়। যদি পিত্তপাথরী খুব ছোট হয় বা বালুকণার মতো থাকে, তা অনেক সময় নিজ থেকেই বেরিয়ে যায়। কখন বেরিয়ে যায়, তা বোঝা যায় না। তবে পিত্তপাথরী আকারে বড় হলে বেরিয়ে যেতে পারে না। তখন প্রচ- ব্যথা দেখা দেয়। এ ব্যথা ডানপাশ থেকে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। বিশেষ করে ডান স্কন্ধ ও পিঠে ছড়িয়ে পড়ে। প্রচ- ব্যথায় রোগী ছটফট করে এবং অস্থির হয়ে পড়ে। অনেক সময় ব্যথার সঙ্গে বমি হয়। শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে কষ্ট হয়।

অনেক ক্ষেত্রে রোগীর শরীর হলুদ বর্ণ হয়ে যায়। পিত্তকোষ থেকে যদি পাথর না বের হয়ে যায়, তবে শেষ পর্যন্ত অপারেশন করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। এ রোগ নিরাময়ে হোমিওপ্যাথি দারুণ কার্যকর। অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসক রোগীর ধাতুগত লক্ষণ মিলিয়ে চিকিৎসা দিয়ে থাকেন। আর তাতে পিত্তপাথরী ছোট হোক বা বড় হোক, বের হয়ে আসে। প্রাথমিকভাবে লক্ষণের ওপর ভিত্তি করে কোলেস্টেরিনাম, ডিজিটেলিস, চায়না, আর্নিকা, কার্ডুয়াস মেরিয়েনাস, ক্যালকেরিয়া কার্ব, চেলিডোনিয়ান ইত্যাদি ওষুধ প্রয়োগ করা হয়।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com